বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড.মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি অনলাইন ফোরামের উপদেষ্টা মনোনীত হলেন উম্মে ফারজানা ডায়না সুনামগঞ্জে বিজয় সমাজ কল্যাণ সংস্থা’র সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারের স্মৃতিচারণে শোকসভা অনুষ্ঠিত।  শান্তিগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনা সভা।  সাংবাদিকরা হলেন জাতির জাগ্রত বিবেক : এম এ মান্নান। নির্বাচন প্রভাবমুক্ত হয়েছে এটি বুঝলেও সরাসরি স্বীকার করতে দ্বিধা যুক্তরাষ্ট্রের ! রাজনগর থানা পুলিশের অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ বিড়ি জব্দ ছাতক উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান: যুক্তরাজ্য যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদ আলী।  সামাজিক সংগঠন ট্রাস্টেড এর কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা শ্রীমঙ্গলে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত চায়ের রাজধানীতে ‘ভোরের চেতনা’ পত্রিকার প্রতিনিধি সম্মেলন ও মিলন মেলা

উপজেলা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় জানালেন ইসি আলমগীর

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, এসএসসি পরীক্ষা ও রোজার বিষয়টি চিন্তা করে এবার এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে মে মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন শেষ করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

 

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ পরিকল্পনার কথা জানান।

ইসি মো. আলমগীর বলেন, উপজেলা নির্বাচন করার সময় যেটা, সে সময়টা চলে এসেছে। সামনে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়ে যাচ্ছে। এরপর রোজা। রোজার মধ্যে তো নির্বাচন করা সম্ভব না। ঈদের পরপরই যাতে নির্বাচন হয় সেইভাবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়ে মে মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যে শেষ করব।

 

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন ব্যালটেও হতে পারে আবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) হতে পারে। আবার ব্যালট-ইভিএম দুটোর সমন্বয় থাকতে পারে। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কিছু বলা যাচ্ছে না। ইভিএম কী পরিমাণ ব্যবহারযোগ্য সে হিসাব এখনও পাইনি। এটা পেলে হয়তো আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারবো।

 

রোজার শেষের দিকে তফসিল হতে পারে জানিয়ে ইসি আলমগীর বলেন, ঈদের কিছুদিন আগে তফসিল হতে পারে। আর নির্বাচনী প্রচারণা এবং নির্বাচন ঈদের পরে হবে।

 

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আইন সংশোধন করে দলীয় প্রতীকে ভোটের বিষয়টি যুক্ত করা হয়। আর ২০১৭ সালের মার্চে প্রথমবার তিন উপজেলায় দলীয় প্রতীকে ভোট হয়। তবে ২০১৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ চেয়ারম্যান পদ বাদে বাকি দুটি পদ উন্মুক্ত রাখে। এবারের উপজেলায় নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

 

ক্ষমতাসীন দল দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন দেবে না- এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মো. আলমগীর বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যদি মনে করে দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন দেবে না, সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, তারা নিতে পারে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো মন্তব্য নেই, সমস্যাও নেই। আইন অনুযায়ী দুইভাবে মনোনয়ন দেওয়ার নিয়ম আছে। রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বা স্বতন্ত্র নিয়ে।

 

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, স্বতন্ত্র হিসেবে যদি কেউ উপজেলা পরিষদে ভোট কর‍তে চান, উনি যদি ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে না থাকেন তাহলে ওনাকে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থন রয়েছে এই মর্মে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। যদি আগে নির্বাচিত হয়ে থাকেন তাহলে ওনার ২৫০ জনের স্বাক্ষর লাগবে না।

 

দলীয় প্রতীকে ভোট সহজ নাকি প্রতীকে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের জন্য প্রতীক থাকলেও যে অবস্থা, না থাকলেও একই অবস্থা। কমিশনের আলাদা কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো সমস্যা নেই।

 

প্রতীক থাকলে কোনো বাড়তি চাপ থাকে কি না- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এই কমিশনার বলেন, আমাদের আইনে কোনো সমস্যা নেই। কাজই তো আমাদের আইন অনুযায়ী, আমরা চাপ মনে করব কেন?

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

গোপনীয়তা নীতি স্বত্ব © ইত্তেলাহ্ লিমিটেড (২০২০-২০২৪)

themesba-lates1749691102